Subscribe

Powered By

http://www.mobilephonetalk.com

Powered by Blogger

Tuesday, July 28, 2009

ওয়াইম্যাক্স এনাটমি: পারলে থিসিস করেন, ইচ্ছা করলে ননটেকীরাও পড়বার পারেন!

ওয়াইম্যাক্স নিয়া নানা লেখা পড়লাম, নানা আলোচনা শুনলাম মাগার কেউ আমার মনের আশা মিটাইতে চায় নাই। সবাই খালি উপর দিয়া গিয়া বুঝায় দিছে তেনারা তলেরটা জানে না। আমিও জানি না, জানা আমার কাজ না। তয় অখন জানবার চাই। তিনটা বই ডাউনলোড করলাম অনলাইন থিকা। একটা পুরাই ভূয়া হইলেও দুইটা বই জবর দোস্ত। শেষ করতে পারি নাই, তবে যা পইড়া বুঝলাম সেইটা সব টেকী-ননটেকীদের সাথে শেয়ার করলাম।

ওয়াইম্যাক্স কি?




কি জানি? এইটা ভাবতে ভাবতে এ্যাব্রিভিয়েশন পাইলাম: Worldwide Interoperability for Microwave Access. মনের আশা মিটা গেছে বাকীটুকুন জানার। তবে আইইই(IEE) নামের একগ্রুপ এদেরকে অবশ্য ৮০২.১৬ নামেই চেনে। আমার কাছে এইডাই সহজ লাগলো।
অখন আপনেরা বলতে পারেন কেন এই ওয়াই ম্যাক্স? হক কথা, কেন এইটা? আসলে পাবলিক এখন টেলিফুনের তারে বা বাতাসে অথবা আইএসপি আলাদের হাসিতে ভুলতে চায় না। তারা চায় আরো স্পীড।
অখন বলতে পারেন ওয়াই ফাই খারাপ ছিলো কি? আগে যারা গুলশানের পিজ্জা হাটের সাথে কফি হাটে অথবা নর্থ সাউথের নয়া ক্যাম্পাসে ওয়াই ফাই এর দুর্দমনীয় স্পীড দেইখা বলতেই পারে এর চেয়ে আর কি চাই। চাওনের আছে, ওয়াই ফাই এর সিম্বল ডিউরেশন আর গার্ড ইন্টারভাল অনেক কম ওয়াই ম্যাক্সের থিকা। এইজন্য বেশী দূরত্বে অথবা ইন্টারফেরিয়েন্স হইলে খবর হইয়া যায়। এখন কইবার পারেন গার্ড ইন্টারভাল আর সিম্বল ডিউরেশন কারে কয়?
সিম্বল রেটকে ১ দিয়া ভাগ দিলেই সিম্বল ডিউরেশন পাওন যায়। সিম্বল রেটের আরেক নাম হইলো বদ রেট (মেলা আগে এইটা পড়নের সময় একখান জুক বানাইছিলাম সেইটা শুইনা পুলাপান হাসলেও রুম মেটের ওজু ভাঙছিলো) যার মানে হইলো প্রতি সেকেন্ডে নির্দিস্ট হারের সিম্বল বা পালসের পরিমাণ।এইখানে বদরেটের সিম্বল বা পালস পাঠাইতে যত যময় লাগে সেইটারেই সিম্বল ডিউরেশন টাইম বলে।
গার্ড ইন্টার্ভাল হইলো সেই পার্থক্যটাই তথ্য গুলান হাওয়ায় পালস আকারে পাঠানের সময় একটা যাতে আরেকটার লগে টাংকি না মারে অর্থাৎ ফিল্ডিং না মারে সেই দূরত্বরেই তবে।


ও্যায়াইম্যাক্স ওয়ারলেস নেটওয়ার্ক
নেটওয়ার্ক মানে জাল- এই মারফতী কথা যে বুঝছে সে অর্ধেক বুইঝা ফেলাইছে এই টেলিকমের। অখন কন কেডা কেডা বুঝছে!
আগেই বলছি ওয়াইম্যাক্সের রেন্জ্ঞ ওয়াই ফাইএর চেয়ে অনেক বেশী, স্পীডও বেশী। তার আগে কিছু ফ্রিকোয়েন্সি নিয়া বাতচিত করি।



ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড: ২ থিকা ১১ গিগাহার্জ আর ১০ থিকা ৬৬ গিগাহার্জ (লাইসেন্স আর আনলাইসেন্সড)
চ্যানেল ব্যান্ডউইডথ: ১.৭৫ , ৩.৫, ৫, ৭, ৮.৭৫ (ওয়াই ব্রো), ১০ এবং ১৫ মেগাহার্জ
ওএফডিএম সাবক্যরিয়ার: ১২৮, ২৫৬, ১০২৪ অথবা ২০৪৮
মাল্টিপ্লেক্সিং ব্যাপার: টিডিএম/টিডিএমএ এবং ওএফডিএমএ
মডুলেশন স্কীম: কিউপিএসকে, ১৬ কিউএএমন অথবা ৬৪ কিউএএম (এডাপ্টিভ)
ডুপ্লেক্সিং স্কিম: টিডিডি এবং এফডিডি।
রেন্জ্ঞ: বিটিএসের ৩০ মাইল (৫০ কিমি) ব্যাসার্ধে
স্পীড: ৭০ মেগাবিট পার সেকেন্ড
লাইন অফ সাইট দরকার নাই ইউজার আর বেস স্টেশনের সাথে।

সার্টফিকেশন প্রোফাইল আছে ৭ খান যার মধ্যে ৪বি এর ৩.৩-৩.৪ গিগাহার্জ, ৭ মেগাহার্জ, টিডিডি এর ব্যাপারটায় কিছু রেগুলেটরীর ক্লিয়ারেন্সের ব্যাপার স্যাপার আছে বলে আটকে ছিলো বেশ কিছু দিন। বর্তমানের খবর জানি না।বাকীগুলানে অবশ্য রেগুলেটরী কিছু বলে না।

ওয়াইম্যাক্স সিস্টেম দুইটা ভাগে বিভক্ত
সেলফোন টাওয়ারের মতো ওয়াইম্যাক্সেরও টাওয়ার আছে-একখান সিঙ্গেল টাওয়ার ৩০০০ স্কোয়ার মাইল অথবা ৮০০০ স্কোয়ার কিলোমিটার কভারেজ দিবার পারে। বিশাল ব্যাপার না?

রিসিভার বলতে একটা ছোট বক্স অথবা একটা পিসিএমসিআইএ কার্ড অথবা পুচকা একটা জিপির মোডেমের মতো হইবার পারে অথবা ওয়াই ফাইয়ের মতো বিল্ট ইন থাকবার পারে। তয় সুখবর হইলো ইন্টেল ঘুষনা দিছে তার মাদারবোর্ডে এই চীপখানাও মাগনা দিয়া দিবো!

একটা ওয়াইম্যাক্স টাওয়ার সরাসরি একটা হাই ব্যান্ডউইডথের ইন্টারনেট কানেকশন যুক্ত তারে যুক্ত হইবার পারে এবং এইটাই ছড়াইয়া দিবার পারে দূর বহুদুর। আবার এই টাওয়ার খান মাইক্রোওয়েভ লিংক অথবা টি ৩ অথবা অপটিক্যাল লাইনের কানেকশনের মাধ্যমে (লাইন অফ সাইটে থাকতে হবে মাইক্রোওয়েভের ক্ষেত্রে) অন্যটাওয়ারের সাথে যুক্ত হইবার পারে। এই ব্যাকহোউলে থাকা টাওয়ারের মাধ্যমে প্রথম টাওয়ারগুলো মেলা দূর দূরান্তে এবং প্রত্যন্ত অন্ঞ্চলে কানেকশন দিবার পারে।
ওয়াইম্যাক্সে মিমো টেকনোলজী: মিমো মানে হইলো মাল্টিপোল ইনপুট মাল্টিপোল আউটপুট।এইডার মানে হইলো বেস স্টেশনে একাধিকা এ্যান্টেনা আর যে অন্য কম্পিউটার বা মোবাইল সেট বা বেস স্টেশন রিসিভ করবো সেও একাধিক এ্যান্টেনা ব্যাবহার করবো।এতে কইরা রিসিভার সিগন্যালটা আরো রোবাস্ট হইবো আর একটা ব্যাক আপও হইলো।এছাড়া যেহেতু এ্যান্টেনা গুলান স্পেসিয়াল মাল্টিপ্লেক্সিং করে সেহেতু এর ডাটা রেট বহুগুণে বাইড়া যায়। এর ফলে এ্যরে গেইন, ডাইভারসিটি গেইন আর স্পেশিয়াল মাল্টিপ্লেক্সিং গেইনের সাথে ইন্টারফেয়ারেন্সের কারনে নয়েস অনেক খানি কমে আসে।

এ্যান্টেনা এরে টেকনিক: ট্রান্সমিটার আর রিসিভারে মাল্টিপল এ্যান্টেনা ব্যাবহার স্পেস টাইম সিগন্যাল প্রসেসিং এর মাধ্যমে ডাইভারসিটি গেইন আর ডাটার ট্রান্স ফার রেট বেড়ে যায়।অন্যভাবে এ্যাডাপ্টিভ এ্যন্টেনা এরে টেকনিক দিয়ে এ্যান্টেনার ট্রান্সমিশনে ডিরেকশনাল গেইন বাড়ানোও সম্ভব। এর ফলে ঐ সেলের রেন্জ, ইন্টাফেয়ারেন্স, নয়েজ ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
এই টেকনিকটা গ্রামে গন্জ্ঞ বা প্রত্যন্ত অন্ঞ্চলে ব্যাবহার করা হয়।

তবে কিছু ব্যাপার আছে যেমন:

১) দীর্ঘ আয়ুর ব্যাটারীজীবন,অধিকতর রেন্জ্ঞ এবং উচ্চতর থ্রোপুটের জন্য উচ্চতর এ্যান্টেন গেইনের দরকার।
২) উন্নততর রিলায়েবিলিটি, আরো বেশী রোবাস্ট অপারেশনাল সার্ভিসের জন্য চতুর্দিকের ডাইভারসিটি গেইন দরকার।
৩) ইন্টাফেয়ারেন্স কমানো
৪) ট্রান্সমিশনের অন্যান্য সিস্টেমে ইন্টাফেয়ারেন্স লেভেল কমানো
৫) স্পেশিয়াল মাল্টিপ্লেক্সিং সম্বলিত মিমোর ব্যাবহার নিশ্চিত করে উচ্চতর লিংক ক্যাপাসিটির।
এগুলোই প্রধান এই মিমো টেকনোলজীর কোয়ালিটি ধরে রাখার জন্য।

ওয়াইম্যাক্স দুই ভাবে কানেকশন দিবার পারে। ননলাইন অফ সাইট সাধারনত কাস্টমারের দিকে থাকে যেখানে নিম্ন তরঙ্গের রেন্জ্ঞ ব্যাবহার করা হয়- ২ থেকে ১১ গিগাহার্জ।নিম্ন তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের ট্রান্সমিশন কিন্তু বাহ্যিক বাধাকে ভালোই অতিক্রম করতে পারে। সেইজন্যই এটা কাস্টমারের দিকে ব্যাবহার করা হয়। এছাড়া কিছু স্পেক্ট্রাম এফিসিয়েন্সি আর বিইআরের ব্যাপার আছে।
এখন বলতে পারেন ওয়াই ফাই ও তো সেম জিনিস ব্যাবহার করে, তাইলে এর রেন্জ্ঞের এমন হরিলুট অবস্হা কেন?
কারন ওয়াইম্যাক্সের ট্রান্সমিটারের স্ট্যাশনের লাইন অফ সাইট এ্যান্টেনাগুলান খুবই শক্তিশালী যেটা তার রেন্জ্ঞের মধ্যে অবস্হিত ওয়াইম্যাক্স এনাবলড কম্পিউটার বা রাউটারে বেশ ভালো ভাবেই তথ্য প্রদান করতে পারে।
ওয়াইম্যাক্স কভারেজ আর স্পিড
এটা ওয়াইফাই এর মতই ডাটা পাঠায় তবে সিকিউরিটি একটু বেশী টাইট। সিসএনএ যারা করছেন তারা হয়তো জানবেন ওয়াইফাই এর সিকিউরিটি খুব একটা সুবিধার না। কিন্তু ওয়াইম্যাক্সে প্রতিটা ডাটাই খুব ভালোভাবে এনক্রিপট করে পাঠায় বলে ঐ চ্যানেলে স্নিফ করে ডাটা বের করে নেয়া বেশ দুরূহ। তবে ওয়ারলেসে সব সময়ই ডাটা চুরির ভয় থাকে।
তবে ওয়াইম্যাক্স আবার ফিজিক্যাল লেয়ার আর ম্যাক লেয়ারে ডিফাইন করে আর সেজন্য এখানে মাল্টিপল ফিজিক্যাল লেয়ার সাপোর্ট করে।

যেহেতু ওয়াইম্যাক্সের চ্যানেল ক্যাপাসিটি মানে প্রত্যেক বিটিএসের জন্য থোক বরাদ্দ ৭০ মেগাবিট পার সেকেন্ড সেহেতু মোডেমের মাধ্যমে উহা ভাগ হয়ে গেলেও এটা শিওর করে বলে দেয়া যায় যে সবাই অন্তত মোডেমের কানেকশন স্পিড ন্যুনতম ভাবে পেতে সক্ষম।

ওয়াই ম্যাক্স আর্কিটেকচার

ওয়াইম্যাক্সের আর্কিটেকচার খুবই ফ্লেক্সিবল যেখানে ইচ্ছা সেখানেই হান্দাই দিবার পারবেন মানে ২জি/৩জি বা আইএসপির ফাইবার অপটিক ব্যাকবোন সবখানেই যদিও ২জি তে দিলে ইন্ট্রানেটের জন্য ভালো ইন্টারনেটের জন্য বাটখারা সার্ভিস হইয়া যাইবো (তবে এই বাটখারা সার্ভিসরেও বাইপাস করনের অপশন আছে সেইডা আলাদা ব্যাপার যেইটা নিয়া এইখানে আলোচনা করুম না)।তবে এই ফ্লেক্সিবিলিটি কিছু কমপ্লেক্সিটির জন্ম দিছে।

একটু ফটু দেখাই তয় ঝাপসা।



এই ঝাপসা ফটুক অনুযায়ী নেটওয়ার্ক ম্যানেজম্যান্ট সিস্টেম, কিছু নোড আর ডাটাবেস নিয়া এইডা তৈয়ার করা হইছে।
যখন ওয়াইম্যাক্স সার্ভিসের জন্য সাবস্ক্রাইব করবার চাইবেন, তখন সার্ভিস প্রোভাইডার আপনের কাস্টমার ফ্লো ইনফো চাইবো যেইখানে আপলোড/ডাউনলোড ইনফোর সাথে অন্যান্য কিউওএস সার্ভিসের তথ্যাদি থাকবো।কাস্টমারকে এইটাও জানাইতে হইবো সে কি ধরনের এ্যাপ্লিকেশন চালাইবার চায়।সার্ভিস প্রোভাইডার তখন সার্ভিস ফ্লো ডাটাবেসে সেইসব তথ্যাদি ইনপুট দিয়া তার সার্ভিসের জন্য বরাদ্দের রিক্যুইজিশন দেয়।আইইই এই কিউওএস ম্যাক লেয়ারে স্পেসিফাই করে রাখছে এবং ওয়াইম্যাক্স ফোরামও সেইডা টেকনোলজীতেই ইনক্লুড কইরা দিছে। আপনের ঝামেলা কমাই দিছে সোজা কথায়।

এরসাথে যখন সব ঠিকঠাক হইয়া যাইবো তখন আপনের পিসির ম্যাক এ্যাড্রেসের এ্যাগেন্সটে একটা আইপি এ্যাসাইন করা হয় যেটা আইপি মাল্টিমিডিয়া সিস্টেম মানে আইএমএস দ্বারা করা হয়। আপনি একটা স্পেশাল এনক্রিপশন কোড পাইবেন যেইটা দিয়া আপনি বেস স্টেশন কানেকশন রিকোয়েস্ট পাঠাইবেন। তখন বেস স্টেশন আপনার পিসির দিকে বীম আকারে ইন্টারনেট ডাটা পাঠাইবো অপ্রত্যাশিত স্পীডে।

বাড়ীতে ওয়াইম্যাক্স টেকনোলজি

ধরেন আপনের বাড়ী থিকা ১০ মাইল দূরে একখান ওয়াইম্যাক্স আইএসপি বসছে। আপনি কানেকশন নিবার চান।আপনি পয়লা ওয়াইম্যাক্স এনাবলড কম্পিউটার কেনেন (ইন্টেলের নয়া সেন্ট্রিনো মডেলের চিপসেট গুলায় ওয়াই ম্যাক্স থাকে এছাড়া ক্লিয়ারডওয়ারের সাথে চুক্তি হইছে ২০০৮ সালে যে তারা বেস স্টেশনে ওয়াইম্যাক্সে এনাবলড মডুলেশন স্কীম চিপসেট সাপ্লাই দিবো)।
যদি বাসায় আপনার নেটওয়ার্ক থাকে তাইলে বীম আইবো আপনের ওয়াইম্যাক্স রাউটারে।এমনকি আপনে ইচ্ছা করলে বাসায় বা অফিসে ওয়াইফাই এপি (লিনকসিস, ডিলিংক (পিওই)ইত্যাদি) হটস্পট বসাইয়া ছড়াইয়া দিবার পারেন।

ওয়াইম্যাক্সের কিউওএস মানে কোয়ালিটি অব সার্ভিস এমন ভাবে ডিজাইন করা যে এটা ভিওআইপির জন্য পারফেক্ট।


উপসংহার
আসলে ওয়াইম্যাক্স টেকনোলজীটা অনেকটা সেল লেভেলে। এই টেকনোলজী সম্বলিত বিটিএস গুলো ইন্টারকানেকশন থেকে সেন্ট্রালি একটা নোডে কানেক্ট থাকবার পারে। এরকম অনেক গুলান নোড একটা এমএসসি বা সেন্ট্রাল এমএসসি বা নোডে কানেক্ট হয়ে ইন্টানেট গেট ওয়েতে কানেকশন হতে পারে। তাই এই টেকনোলজী যে কেউ বসাতে পারে তবে প্রধান ব্যাপার হলো তার সেরকম একটা ইনফ্রাস্ট্রাকচার থাকতে হবে। বিটিএস টু বিটিএস এবং বিএসএস টু এমএসসি অবশ্য এসটিএম ৪ বা ৮ এর মতো ক্যাপাসিটি থাকলে একটা বিশাল জন গোষ্ঠী ভালো স্পীড পেতে পারে তবে সেইক্ষেত্রে প্রচুর ব্যান্ড উইডথ প্রয়োজন যেখানে বাংলাদেশে ব্যান্ডউইডথের মাসিক ন্যুনতম চার্জ ২ এমবিপিএস ডেডিকেটেড ইন্টারনেট কানেকশনের জন্য ৪৪০০০ টাকা আর ট্রান্সমিশনের রেট আরো ভয়াবহ যেটা বিটিআরসি অনুমোদিত।

তাই এই বিষয় খেয়াল রেখে হাতে সময় নিয়ে যদি ইনফ্রাস্ট্রকাচার বানানো যায় তাহলে ওয়াই ম্যাক্সকে শুধুমাত্র এলটিই টেক্কা দিতে পারবে। আর আমাদের দেশে যদি ইন্টানেট ব্যাব হার বাড়ানো যায় আনাচে কানাচে তাহলে জিডিপির অন্তত ২ শতাংশ হেসে খেলে এই খাত থেকে আসবে!

**সূত্র মোবাইল ওয়াইম্যাক্স: কোয়াং চ্যাং চ্যাং (তাইওয়ান ন্যাশনাল ইউনি) আর জে. রবার্তো বি. ডি মার্কা (পন্টিফিক্যাল ক্যাথোলিক ইউনি, ব্রাজিল)